এতে জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল মমিন টুলু প্রধান বক্তা হিসাবে বক্তব্য রাখেন।
আলোচনা সভায় জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি মো: গোলাম মোস্তফা মিয়ার সভাপত্বিতে আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি এ্যাডভোকেট সৈয়দ আশরাফ হোসেন লাভু, ভোলা সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান মো: মোশারেফ হোসেন, এ্যাড:জুলফিকার আহমেদ, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মইনুল হোসেন বিপ্লব, ভোলা সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো: আজিজুল ইসলাম, পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি নজিবুল্লাহ নাজু, জেলা শ্রমিক লীগের সাধারন সম্পাদক শাহ আলম, যুবলীগের সাধারন সম্পাদক আতিকুর রহমান, সেচ্ছসেবক লীগের যুগ্ম আহবায়ক আবিদুল আলম, কৃষক লীগের সাধারন সম্পাক মো:শহীদ, প্রজন্মলীগের সাধারন সম্পাদক আনোয়ার পাশা বিপ্লব, ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো: তৈয়বুর রহমান প্রমুখ। এসময় আওয়ামীলীগের বিভিন্ন অংঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যা এবং জেলহত্যা বিচ্ছিন্ন কোন ঘটনা নয়, বরং পরস্পর সম্পর্কযুক্ত। এই পরিকল্পিত হত্যাকান্ড সমূহের মধ্য দিয়ে খুনি মোশতাক-জিয়া চক্র বাংলাদেশকে পাকিস্তানি ধারায় ফিরিয়ে নেওয়ার, মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীনতাকে ব্যর্থ করার অপচেষ্টা করেছিল। সময়ের পরিক্রমায় আজ সত্য প্রকাশিত হয়েছে। জাতীয় চার নেতা জেলখানায় জীবন দিয়ে দেশ, দল ও নেতৃত্বের প্রতি তাদের আনুগত্যের প্রমান দিয়ে গেছেন।